"ছাতিমতলার ইতিহাস " II “তিনি আমার প্রাণের আরাম, মনের আনন্দ ও আত্মার শান্তি” ....... II

"ছাতিমতলার ইতিহাস " II “তিনি আমার প্রাণের আরাম, মনের আনন্দ ও আত্মার শান্তি” 


নমস্কার আমার প্রিয় দর্শক বন্ধুরা, শুভ২৫ শে বৈশাখ ,আজ সেই চির নুতন এর জন্মদিবস আমাদের কবিগুরু তিনি ই বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ,তাকে শ্রদ্ধাঞ্জলী জানালাম আপনাদের সাথে। তার সাথে তুলে ধরা হলো তার প্রিয় শান্তির ধাম মানে "শান্তিনিকেতন " কে,আসুন ফিরে দেখি সেই রহস্যময় কবির প্রিয় গান গল্প ও পরিবেশ গুলিকেও নবরূপে আবিষ্কার করি তাকে বারে বারে বাঙালির অন্তরে। " থাক সে কথা- দেখ, বৃক্ষের ঐ ঘনিষ্ট সাহচর্যের মধ্যে জীবনের সুন্দর বোধগুলো কত সহজেই ঝলমল করে উঠেছে " II শান্তিনিকেতন পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার বোলপুর শহরের নিকট অবস্থিত একটি আশ্রম ও শিক্ষাকেন্দ্র। ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর নিভৃতে ঈশ্বরচিন্তা ও ধর্মালোচনার উদ্দেশ্যে বোলপুর শহরের উত্তরাংশে এই আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯০১ সালে রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন, যা কালক্রমে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপ নেয়। ১৯৫১ সালে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ভারতের কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা লাভ করে। ছাতিমতলা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর যখন রায়পুরের জমিদারবাড়িতে নিমন্ত্রন রক্ষা করতে আসছিলেন তখন এই ছাতিমতলায় কিছুক্ষণ এর জন্য বিশ্রাম করেন এবং এখানে তিনি তার “প্রাণের আরাম, মনের আনন্দ ও আত্মার শান্তি” পেয়েছিলেন । তখন রায়পুরের জমিদারের কাছথেকে ষোলো আনার বিনিময়ে ২০বিঘা জমি পাট্টা নেন । বর্তমানে ৭ই পৌষ সকাল ৭.৩০ ঘটিকায় এখানে উপাসনা হয় ।কিন্তু সেকালের সেই ছাতিম গাছ দুটি মরে গেছে। তারপর ঐ জায়গায় দুটি ছাতিম গাছ রোপণ করা হয়। সেই ছাতিম তলা বর্তমানে ঘেরা আছে সেখানে সাধারনের প্রবেশ নিশেধ।দক্ষিণ দিকের গেটে “তিনি আমার প্রাণের আরাম, মনের আনন্দ ও আত্মার শান্তি” এই কথাটি লেখা আছে।

তথ্যসূত্র ও বিশেষ কৃতজ্ঞতা স্বীকার : শেখর মুখোপাধ্যায় ||
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
Follow us on Social Media:
links are given within the media below ...Just click on the site name you want to visit.... Instagram - Facebook page -

Thanks everyone for watching🙏🙏

2 comments:

Theme images by enjoynz. Powered by Blogger.